ইনস্টাগ্রাম থেকে আয় করার ১০ টি উপায়

by

আমাদের মুঠো ফোনেই আমরা রোজকার জীবনের কেনাকাটা থেকে হোটেল বুকিং সমস্ত কাজ ই করি শুধুমাত্র আঙুলের ডগার সাহায্যে।

সাথে আছে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এর মতো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার হাতছানি, ঘন্টার পর ঘন্টা আমরা অনলাইন থাকি আমাদের ক্ষণিক বিনোদনের জন্য।

ভিডিও, গল্প নিয়েই তৈরী হয় আমাদের ভার্চুয়াল জগৎ। কিন্তু এই ভার্চুয়াল জগৎ থেকেই যে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করা যায় তা আগের বেশ কিছু নিবন্ধে লিখেছি।

তাই আজকের এই নিবন্ধের বিষয় হলো কিভাবে ইনস্টাগ্রাম থেকে আয় করা যায় ?

এখন আমরা জানবো ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করে কিভাবে তাকে উপার্জনের পথ হিসেবে কাজে লাগানো যাবে। 

২০২৪ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী প্রায় ১.৪ বিলিয়ন মানুষ সারা পৃথিবীতে ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করেন এবং এই ব্যবহারকারীদের মধ্যে প্রথমে আছে ভারত, তারপর আমেরিকা।

যবে থেকে টিক-টক ভারতে বন্ধ হয়েছে তারপর থেকেই ইনস্টাগ্রাম এখানে বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।

শুধু তাই নয় টিকটক এর জনপ্রিয়তা দেখেই ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের মতো প্ল্যাটফর্মগুলি রীল ভিডিও নিজেদের প্ল্যাটফর্মে নিয়ে এসেছে।

আর তারপরই ইনস্টাগ্রাম যা কিনা ফেসবুক বা বর্তমানের মেটার ই একটি সংস্থা তাদের কর্ণধার মার্ক জুকেরবার্গ ঘোষণা করলেন যে – তিনি চান এমন একটি সিস্টেম তৈরী করতে যেখানে ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করে ক্রিয়েটর হয়ে ( ক্রিয়েটররা ) এতো টাকা উপার্জন করতে পারবে যে সেটাই তাদের পেশা হয়ে যেতে পারে।

যদিও একথাও ঠিক যে জুকেরবার্গ একথা ঘোষণা করার অনেক আগে থেকেই বহু কনটেন্ট ক্রিয়েটররা সত্যি এতো আয় করতে সক্ষম ছিল যে শুধু বেঁচে থাকার জন্য নয় বিলাসবহুল জীবন যাপনই উপার্জিত অর্থ দিয়ে করতে পারতো।

জুকেরবার্গের উক্তিটি হলো –

“We want to build the best platforms for millions of creators to make a living, so we’re creating new programs to invest over $1 billion to reward creators for the great content they create on Facebook and Instagram through 2022.”

ঠিক কত টাকা ইনস্টাগ্রাম থেকে আয় করা যায় ?

যে কোনো একজন ইন্সটাগ্রাম ইউসার এর যদি একটি ভালো সংখ্যার ফ্যান বেস থাকে তাহলে তাকে influencer/ক্রিয়েটর বলা হয়। 

এই ইনফ্লুয়েন্সারদের ফ্যান বেস বা ফলোয়ার বেস যদি  ১০,০০০/১০K থেকে ১ লক্ষ পর্যন্ত হয় তাহলে তাদের micro influencer বলা হয়।

ভারতে একজন micro influencer যার ১ হাজার -১০ হাজার জন পর্যন্ত ফলোয়ার বেস আছে তারা প্রতি পোস্টের জন্য ইনস্টাগ্রাম থেকে আয় করতে পারে প্রায় ৫০০-২০০০ টাকা।   

ফলোয়ার বেস ১০ হাজার – ৫০ হাজার হলে প্রতি পোস্টের জন্য ২০০০-৫০০০ টাকার কাছাকাছি আয় করতে পারবে।

৫০,০০০ থেকে ১ লক্ষ ফলোয়ার হলে প্রতি পোস্টের দরুন ৫০০০-১০,০০০ টাকা করে পেতে পারেন।

১ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ ফলোয়ার হলে ১০,০০০ – ৩০,০০০ টাকা করে পেতে পারেন।

৫ লক্ষ থেকে ১০ লক্ষ ফলোয়ার হলে ১ লক্ষ – ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারেন। 

১০ লক্ষের বেশি ফলোয়ার হলে ৫ লক্ষ টাকারও বেশি আয় করতে পারা যাবে। 

ইনস্টাগ্রাম থেকে আয় করার উপায়গুলি কি কি?

১) বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পার্টনার হয়ে / Partner with Brands :

যদি আপনি একজন সফল ইনস্টাগ্রাম ক্রিয়েটর হন বা আপনার ইনস্টাগ্রামে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর কাজ করেন ও আপনার যথেষ্ট ভালো সংখ্যার ফলোয়ার থাকে তাহলে বিভিন্ন ব্র্যান্ড ই পার্টনারশিপে আগ্রহী হয়ে আপনার সাথে যোগাযোগ করবে তাদের পণ্য বা পরিষেবা নিয়ে বিজ্ঞাপন দিতে।

ক্রিয়েটরদের খেয়াল রাখতে হবে তারা যাতে অস্ত্র বা ড্রাগ জাতীয় কোনো পণ্য বা পরিষেবা নিয়ে কোনো কিছু পোস্ট না করেন। 

ক্রিয়েটর হিসেবে আপনি যখন কোনো ব্র্যান্ডের থেকে টাকা নিয়ে সেই বিষয়ে ইনস্টাগ্রামে কিছু কাজ করবেন তখন আপনাকে অতি অবশ্যই paid promotion কথাটি ব্যবহার করতে হবে, আপনি যে টাকা পাচ্ছেন এটা আপনি আপনার দর্শকদের কাছ থেকে লুকিয়ে রাখলে চলবেনা।  

ক্রিয়েটরদের নিজের প্রোফাইলে add interest এর জায়গায় সঠিক তথ্য দিয়ে রাখতে হবে যাতে বিভিন্ন ব্র্যান্ড রা ইনস্টাগ্রাম ক্রিয়েটরদের সাথে যোগাযোগ করে নিতে পারে। 

ইনস্টাগ্রাম-থেকে-আয়-ব্র্যান্ড-পার্টনারশিপ-করে

মনে রাখবেন ব্র্যান্ডে র সাথে পার্টনারশীপ করার জন্য আপনার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টটি যেন ক্রিয়েটর বা বিজনেস অ্যাকাউন্ট হয়।

তাই পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট থাকলে তা বদলে ফেলুন এবং যোগাযোগের জন্য ইমেইল বা ফোন নম্বর দিয়ে রাখুন।

২) নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে বিভিন্ন দ্রব্য, পণ্য বা পরিষেবার অ্যাফিলিয়েট লিংক শেয়ার করে :

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে কনটেন্ট ক্রিয়েটররা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের এর প্রোডাক্ট বা সার্ভিস কে প্রোমোট করে উপার্জন করতে পারে সে তো আমরা সকলেই জানি।

আর এই কাজে ইনস্টাগ্রামও একইভাবে কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের সাহায্য করতে পারে।

ইনস্টাগ্রামে যার যত বেশি ফলোয়ার সে তত বেশি লোকের কাছে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের প্রোডাক্ট এর সম্ভারের বিষয়ে তথ্য পৌঁছে দিতে পারবে এবং সেখানে ক্রিয়েটর তার অ্যাফিলিয়েট লিংক এর মাধ্যমে আয় করতে পারে। 

কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে ইনস্টাগ্রাম সরাসরি কিন্তু কোনো পোস্ট বা ছবির সাথে অ্যাফিলিয়েট লিংক জুড়তে দেয়না, তাই বায়ো, ক্যাপশন, এর মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট লিংক শেয়ার করতে হবে। সেজন্য আপনি বায়ো লিংক টুল ব্যবহার করতে পারেন।

অ্যাফিলিয়েট লিংক শেয়ার করে ক্রিয়েটররা কি ধরণের পণ্য ও পরিষেবা সে বিক্রি করতে চাইছে তার উপর নির্ভর করে যে সে কত টাকা উপার্জন করবে। 

৩) কেনাকাটা / shopping :

যদি আপনার নিজের কোনো বানানো প্রোডাক্ট আপনি বিক্রি করতে চান অনলাইনে সেই সুযোগ ও আপনি পাবেন ইনস্টাগ্রামের নিজের শপিং স্টোর ফেসিলিটির মাধ্যমে।

আগেই বলেছি ইনস্টাগ্রাম থেকে আয় করতে হলে আপনাকে ‘ক্রিয়েটর’ বা ‘বিসনেস’ অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে হবে এরপর সেটিংস এ গিয়ে “Business” এ ট্যাপ করুন এবং  “Set up Instagram Shopping” এ ট্যাপ করে পরবর্তী ধাপগুলি সম্পন্ন করুন।

এরপর আপনার যদি নিজস্ব বিসনেস ওয়েবসাইট থাকে অথবা ইন্সটাগ্রাম এর সাপোর্টেড প্ল্যাটফর্ম গুলিতে আপনার ব্যবসার ওয়েবসাইট থাকে তাহলে সেখান থেকে প্রোডাক্ট ক্যাটালগ কানেক্ট করতে হবে।

এরপর আপনি আপনার প্রোডাক্টগুলিকে ইনস্টাগ্রাম শপ এ যুক্ত করে শপ পাবলিশ করলেই আপনার অডিয়েন্সরা আপনার পণ্য কিনতে পারবে।

আপনি আপনার পণ্য বিক্রয়ের জন্য ইনস্টাগ্রাম রীলস এ প্রোডাক্ট ট্যাগ করতে পারবেন, স্টোরিজ এ শপিং স্টিকার ব্যবহার করতে পারবেন অথবা লাইভ শপিং ইভেন্ট ও করতে পারেন।

যদি আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকে তাহলে আপনি নিজের ইনস্টাগ্রাম স্টোর কে প্রোমোট করার জন্য ইনস্টাগ্রাম ads ও ব্যবহার করতে পারেন।

Notes: Instagram also provides rich insights on your store’s performance. Instagram Shopping is only available for managed clients in India currently.

৪) স্পন্সরড কনটেন্ট :

এটিও খানিকটা ব্র্যান্ড পার্টনারশিপেরই মতো যেখানে ইনস্টাগ্রাম ক্রিয়েটর হিসেবে আপনি যদি কোনো অন্য ব্র্যান্ডের জিনিস বা প্রোডাক্ট নিয়ে আপনি রিল্স বানান বা পোস্ট করেন তাহলে পরিবর্তে সেই পোস্ট বা ভিডিওটি করার জন্য ব্র্যান্ডটি আপনাকে টাকা দেবে। 

এই স্পন্সরড কনটেন্টগুলির জন্য সাধারণত মার্কেটিং এজেন্সীগুলি দ্বারা আপনার সাথে যোগাযোগ করা হবে। 

Brands usually collaborate with Instagrammers to promote their products and services; unlike brand partnerships, such deals are more transactional in nature.

5) ফ্যান মেম্বারশিপ ও এক্সক্লুসিভ কনটেন্ট :

Patreon এমন একটি মেম্বারশিপ প্ল্যাটফর্ম যা ক্রিয়েটরদের ও আর্টিস্টদের ( যদি তারা এই প্ল্যাটফর্মের সাব্স্ক্রাইবার হয় ) মাসিক ইনকামের সুযোগ করে দেয়।

Patreon link প্রমোট করা যায় ইনস্টাগ্রাম বায়ো এর লিংক ব্যবহার করে, বা giveaway  কনটেস্ট করেও Patreon অ্যাকাউন্ট প্রমোট করতে পারেন।

এছাড়াও Patreon এর মাধ্যমে দীর্ঘ সময়ের ভিডিও ও পাবলিশ করা যায়। এছাড়া আপনি টিউটোরিয়াল বা অন্যান্য কনটেন্ট ও আপনার অডিয়েন্স এর কাছে পৌঁছে দিতে পারেন। 

৬)সাবস্ক্রিপশন/subscriptions :

যাতে আলাদা করে patreon এর মতো প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে না হয় তাই ইনস্টাগ্রাম সাবস্ক্রিপশন এর ব্যবস্থা ই এনেছে যাতে আপনি শুধুমাত্র আপনার সাবস্ক্রাইবার দের জন্য এক্সক্লুসিভ কনটেন্ট বানাতে পারেন, তাদের জন্য স্পেশাল badge বানাতে পারেন এবং এক্সক্লুসিভ চ্যাট ও করতে পারেন।

কিন্তু এই ফীচার টি আপাতত শুধুমাত্র US নাগরিকদের জন্যই চালু হয়েছে তবে আশা করাই যায় যে খুব শীঘ্রই ভারতেও চালু হয়ে যাবে।

৭)কনসালটেন্ট :

ইনস্টাগ্রামে একজন সফল ক্রিয়েটর হিসেবে আপনি যদি চান অন্যান্য ক্রিয়েটরদের সাথে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করবেন এবং তা থেকে টাকা রোজগার করবেন তাহলে তাও করতে পারবেন।

কি করে কোনো ব্র্যান্ড কে প্রতিষ্ঠা দেওয়া যায়, ফলোয়ার কিভাবে বাড়ানো যায়, ছোট বিজনেস কে এগিয়ে নিয়ে যেতে কি করতে হবে এই সব সংক্ৰান্ত যেকোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে যদি আপনি প্রস্তুত থাকেন তাহলে আপনি একজন কনসালটেন্ট হিসেবেও রোজগার করতে পারেন।

তবে এমন নয় যে – যে কেউ কনসালটেন্ট হয়ে যেতে পারে, যারা সত্যি নিজের বিষয়ে অনলাইনে খুবই ভালো কোনো কাজ করে দেখিয়েছে তারাই এই কনসালটেন্ট হতে পারবে।  .

কনসালটেন্ট হলে অন্ততপক্ষে ১৫-৫০ ডলার প্রতি ঘন্টা পিছু আয় করা খুব কঠিন কিছু নয়। কিন্তু মনে রাখবেন আপনি নিজের বিষয়ে যথেষ্ট অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা অর্জনের পরেই ইনস্টাগ্রাম থেকে আয়ের এই উপায়কে বাছবেন।

৮) IGTV এডভার্টাইসমেন্ট (বর্তমানে ইনস্টাগ্রাম ভিডিও):

IGTV AD , ক্রিয়েটরদের নিজের অডিয়েন্সদের সাথে কানেক্ট করার একটা দারুন মাধ্যম। 

IGTV অ্যাডভার্টাইসমেন্ট এর মাধ্যমে আপনি ক্রিয়েটর হিসেবে যে কনটেন্ট তৈরী করছেন তাকেই মানিটাইজ করতে পারবেন। 

যখনই আপনি নিজের কোনো ইনস্টাগ্রাম পোস্ট কে মানিটাইজ করে ফেলছেন, তখনই আপনি বিভিন্ন ব্র্যান্ড কে সুযোগ করে দিচ্ছেন আপনার ভিডিওতে ওরাও যাতে নিজেদের কে প্রমোট করতে পারে।

ইনস্টাগ্রামে আপনি নিজের ভিডিওতে যত ভিউ পাবেন তার উপর নির্ভর করবে ইনস্ট্রীম অ্যাড থেকে কত টাকা পাবেন, একে বলা হয় Monetizable Plays। 

আপনি নিজের ভিডিওর প্রতিটা ভিউ থেকে যত টাকা হবার কথা সেই টাকার ৫৫% আপনি মাসে মাসে পাবেন। 

৯) Badges :

ইনস্টাগ্রাম badge হলো এই প্ল্যাটফর্মের এমন একটি ফীচার যেখানে যদি আপনি একজন ক্রিয়েটর হন তাহলে আপনার যে ফ্যান ফলোয়ার আছে তাদের যদি আপনার কাজ ভালো লাগে আর তারা যদি আপনার কোনো লাইভে এসে আপনার ক্রিয়েশনে আপনাকে সাপোর্ট করতে চায় তাহলে তারা আপনাকে পয়সা দিয়ে badge কিনবে।

এর ফলে যখন আপনি লাইভ করবেন তখন যে badge কিনছে তার নাম ও কমেন্ট আপনার পুরো লাইভ চলাকালীন কমেন্ট বক্স এ থেকে যাবে। যখন কেউ আপনার badge কিনবে তখন একটি লাল হার্ট আকৃতির সাইন সহ যে কিনছে তার নাম ও কমেন্ট দেখা যাবে পুরো লাইভ চলাকালীন।   

আপনার ফ্যানেরা আপনার লাইভ ভিডিও চলাকালীন $0.99, $1.99, and $4.99 মূল্যের badge কিনতে পারবে। 

এটিও আপাতত US এর ক্রিয়েটরদের জন্যই চালু হয়েছে তবে আপনি  Settings > Creator > Badges এ গিয়ে invitation status চেক করে দেখতে পারেন।

১০) Instagram Reels Play Bonuses :

এই ফীচার টি বর্তমানে ভারতেও চালু হয়ে গিয়েছে, এই বোনাস হলো reels এর মাধ্যমে টাকা আয় করার উপায়।

আপনার বানানো ইনস্টাগ্রাম রিলস যতবার play করা হবে তার ওপর নির্ভর করবে আপনি কত টাকা পাবেন।

অন্ততপক্ষে ১০০ ডলার ইনকাম হলে তখন সেই টাকাটা আপনি তুলতে পারবেন। যদি এই ফীচার আপনার জন্য উপলব্ধ হয়ে গিয়ে থাকে তবে আপনি প্রফেশনাল ড্যাশবোর্ড এ গিয়ে স্ক্রল করলে Bonus অপশনটি দেখতে পাবেন।

আশা করি ইনস্টাগ্রাম থেকে আয় করার উপায় গুলি আপনি ভালোভাবেই বুঝতে পেরে গেছেন তাই দেরি না করে ভালো কনটেন্ট নিয়মিতভাবে বানানো শুরু করুন এবং ইনস্টাগ্রাম থেকে টাকা ইনকাম করুন।

ভয়েস ওভার করে টাকা ইনকাম করার উপায়

ট্রান্সক্রিপশন করে আয় করার ১০ টি সেরা ওয়েবসাইট

অনলাইনে ছবি বিক্রি করে আয় করার ২০টি সেরা ওয়েবসাইট

DMCA.com Protection Status

Spread the love

Leave a Comment

error: Content is protected !!